সুরাশেদ শাওন: বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীবাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাথে গুলিবিনিময়ের পর মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মির (এএ) বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ।
বিষয়টি নিয়ে দি ডিপ্লোমেট ম্যাগাজিন একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন ছাপিয়েছে। এতে বলা হয়, কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করে আসছে মিয়ানমারের বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন।
২০০৯ সালে গঠিত আরাকান আর্মিসহ এসব বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন স্বাধীন আরাকান রাজ্যের জন্য লড়াই করে আসছে। এটা বাংলাদেশের অনেকটা অরক্ষিত সীমান্তে আরও ঝামেলার সৃষ্টি করেছে।
ওই এলাকায় এই বিচ্ছিন্নতাবাদী দলটিকে রুখতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও বিজিবির যৌথদল অভিযান শুরু করেছে। যার নামকরণ করা হয়েছে অপারেশন ডমিনেশন। বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তাদের দমন না করা পর্যন্ত ওই এলাকায় অভিযান চলবে। এর আগে আরাকান আর্মির ১০ টি অ্যারাবিয়ান ঘোড়া আটকের ১ দিন পর ২৬ আগস্ট স্থানীয় সময় ৯.৩০ এর দিকে বিজিবি সদস্যদের টহলরত একটি নৌযানকে লক্ষ্য করে গুলি করে আরাকান আর্মি।
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রামে অন্য কাজে নিয়োজিত থাকা দুইটি হেলিকপ্টারযোগে সেনা ও বিজিবি সদস্যদের ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়। বিমান বাহিনীর এফ-৭ নামের ফাইটার বিমান দিয়ে ঘটনাস্থলের ওপর দিয়ে টহল শুরু করা হয়। বিকাল ৩ টা পর্যন্ত বন্দুকযুদ্ধের পর এক পর্যায়ে গোলাগুলি বন্ধ করে দেয় আরাকান আর্মি।
বিজিবি মহাপরিচালক আরও জানান, বিচ্ছিন্নতাবাদীরা পিছু হটার পর সেখানে যৌথ অভিযান শুরু করেছে বিজিবি ও সেনা সদস্যরা। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।
বিজিবি প্রধান বলেন, মিয়ানমারের সেনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিতে অনুরোধ করেছেন তারা। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তও তারা ঘিরে রেখেছে।
বিষয়টি নিয়ে দি ডিপ্লোমেট ম্যাগাজিন একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন ছাপিয়েছে। এতে বলা হয়, কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করে আসছে মিয়ানমারের বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন।
২০০৯ সালে গঠিত আরাকান আর্মিসহ এসব বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন স্বাধীন আরাকান রাজ্যের জন্য লড়াই করে আসছে। এটা বাংলাদেশের অনেকটা অরক্ষিত সীমান্তে আরও ঝামেলার সৃষ্টি করেছে।
ওই এলাকায় এই বিচ্ছিন্নতাবাদী দলটিকে রুখতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও বিজিবির যৌথদল অভিযান শুরু করেছে। যার নামকরণ করা হয়েছে অপারেশন ডমিনেশন। বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তাদের দমন না করা পর্যন্ত ওই এলাকায় অভিযান চলবে। এর আগে আরাকান আর্মির ১০ টি অ্যারাবিয়ান ঘোড়া আটকের ১ দিন পর ২৬ আগস্ট স্থানীয় সময় ৯.৩০ এর দিকে বিজিবি সদস্যদের টহলরত একটি নৌযানকে লক্ষ্য করে গুলি করে আরাকান আর্মি।
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রামে অন্য কাজে নিয়োজিত থাকা দুইটি হেলিকপ্টারযোগে সেনা ও বিজিবি সদস্যদের ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়। বিমান বাহিনীর এফ-৭ নামের ফাইটার বিমান দিয়ে ঘটনাস্থলের ওপর দিয়ে টহল শুরু করা হয়। বিকাল ৩ টা পর্যন্ত বন্দুকযুদ্ধের পর এক পর্যায়ে গোলাগুলি বন্ধ করে দেয় আরাকান আর্মি।
বিজিবি মহাপরিচালক আরও জানান, বিচ্ছিন্নতাবাদীরা পিছু হটার পর সেখানে যৌথ অভিযান শুরু করেছে বিজিবি ও সেনা সদস্যরা। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।
বিজিবি প্রধান বলেন, মিয়ানমারের সেনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিতে অনুরোধ করেছেন তারা। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তও তারা ঘিরে রেখেছে।
আজিজ আহমেদ বলেন, দুর্গম পাহাড়ে মিয়ানমার তাদের ভূখ-ের নিয়ন্ত্রণ যেমন রাখতে পারছে না, তেমনি বাংলাদেশ এখনও পারেনি ওই অঞ্চলকে একেবারে নিয়ন্ত্রণ করতে। এ বিষয়ে দৃষ্টি দিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর চিঠি দেওয়া হয়েছে নিরাপত্তার জন্য আরো কিছু করার।
এদিকে আরাকান আর্মির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ভুল বোঝাবুঝির কারণেই এমনটা হয়েছে। এর জন্য তারা বিজিবি কর্মকর্তাদের দায়ী করেছে।