– এইটা কি রঙের শার্ট পড়ছো ?
– সাদা ! নতুন কিনছি কালকে । দারুন
না ?
– এইটা একটা কালার হইলো ? কি
বিচ্ছিরি
। স্কুল ড্রেস স্কুল ড্রেস লাগতেসে ।
আমি
তোমাকে কি রঙের শার্ট পড়তে
বলছিলাম ?
– নীল ।
– তাইলে তুমি পড়নাই ক্যান ? আমার
কথা
আর শুনতে ইচ্ছা করেনা ?
– তা কেন হবে ? আসলে আমার নীল
রঙের
শার্ট নাই তাই পড়িনাই । আর তাছাড়া
ভাবলাম তুমি আজ নীল রঙের শার্ট
পড়তে
বলছো , কালকে বলবা হলুদ রঙের
শার্ট পড়তে
। তাই ভাবলাম সাদা রঙের শার্ট কিনে
ফেলি । একেবারে সাতটা রঙেরই
ফ্লেভার
পাবো ।
– তুমি থাকো তোমার ফ্লেভার নিয়ে
আমি
চললাম ।
– চলে যাবা ? আচ্ছা যাও । রাতে কথা
হবে
কিন্তু ।
– উফ । বলে আর বসে থাকতে
পারলোনা
অরিন । প্রচন্ড রাগ লাগতেসে তার ।
সজীবটা এমন কেন ? এত্ত কেয়ারলেস
একটা
মানুষ কিকরে হতে পারে ? আজ কত্ত
প্ল্যান
নিয়ে এসচিলো অরিন । একসাথে
রিক্সায়
ঘুরবে , ফুচকা খাবে , একটা আইসক্রিম
দুজনে
ভাগাভাগি করে খাবে । ছোটো
ছোটো কত
আশা নিয়ে এসেছিল সে । অথচ এখন
রাগে
চোখমুখ লাল করে বাসায় ফিরতে
হচ্ছে ।
আজ রাতে জীবনেও ফোন দেবেনা সে
সজীবকে । ফোনটা সুইচড অফ করে
ফেলে
অরিন ।
সজীব অনেক্ষন চুপচাপ বসে থাকে
পার্কেই ।
সে ঠিকই বুঝতে পারে অরিন রেগে গেছে
।
তবে সজীব এটাও জানে যে
ভালোবাসার
মানুষটির সব আশা কখনই পূরন করতে
নেই ।
কারন এখন সে সব আশা হয়তো পূরন
করতে
পারে কিন্তু সারাজীবন কি পারবে ?
পারবে না । তখন ভালোবাসার
মানুষটি
ভেবে বসবে ভালোবাসা বুঝি কম হয়ে
গেসে । ভালোবাসার মাত্রা নিয়ে
ভবিষ্যতে প্রশ্ন ওঠার চেয়ে এইটাই
ভালো
যে সেই মানুষটা বরং বুঝুক সজীব তাকে
এমন
করেই ভালোবাসে ।
রাত তিনটার দিকে ফোনটা অন করে
অরিন ।
বেকুবটা হয়তো এতোক্ষনে ঘুমিয়েও
গেসে ।
বেকুবটা হয়তো জানেই না যে তার
অরিন
রাগ করেছিলো । তবুও বেকুবটাকে
ভালোবাসে অরিন । জান প্রান উজার
করা
ভালোবাসা ।
ফোন অন করার কিছুক্ষনের মাঝেই
স্ক্রিনে
একটা মেসেজ ভেসে উঠে
– কি কর ? ভাবলাম তোমার কথা
এরপর
থেকে মানবো । তাই সাদা শার্টটাকে
নীল
জল দিয়ে চুবিয়ে মারতেসি । যতক্ষন
না
ব্যাটা নীলের কাছে পরাজিত হয় আমি
জেগে আছি । রাগ কমলে sms দিও ।
ফিক করে হেসে ফেলে অরিন । বেকুবটা
তাহলে কেয়ারও করতে জানে । মুখটায়
একটা
প্রানখোলা হাসি ধরে রেখেই রিপ্লাই
করে
অরিন
– এরপর তো তোমাকে হলুদ শার্ট
পড়তে
বলবো । নীল দিয়ে কি হবে ?
অরিন জানে হয়তো বেকুবটা ঘুমিয়ে
গেসে ,
হয়তো রিপ্লাই আসবে না তবুও সে
রাগ করবে
না । রাগ করে কি লাভ ? আবার যখন
ভালোইবাসতে হবে ।
– সাদা ! নতুন কিনছি কালকে । দারুন
না ?
– এইটা একটা কালার হইলো ? কি
বিচ্ছিরি
। স্কুল ড্রেস স্কুল ড্রেস লাগতেসে ।
আমি
তোমাকে কি রঙের শার্ট পড়তে
বলছিলাম ?
– নীল ।
– তাইলে তুমি পড়নাই ক্যান ? আমার
কথা
আর শুনতে ইচ্ছা করেনা ?
– তা কেন হবে ? আসলে আমার নীল
রঙের
শার্ট নাই তাই পড়িনাই । আর তাছাড়া
ভাবলাম তুমি আজ নীল রঙের শার্ট
পড়তে
বলছো , কালকে বলবা হলুদ রঙের
শার্ট পড়তে
। তাই ভাবলাম সাদা রঙের শার্ট কিনে
ফেলি । একেবারে সাতটা রঙেরই
ফ্লেভার
পাবো ।
– তুমি থাকো তোমার ফ্লেভার নিয়ে
আমি
চললাম ।
– চলে যাবা ? আচ্ছা যাও । রাতে কথা
হবে
কিন্তু ।
– উফ । বলে আর বসে থাকতে
পারলোনা
অরিন । প্রচন্ড রাগ লাগতেসে তার ।
সজীবটা এমন কেন ? এত্ত কেয়ারলেস
একটা
মানুষ কিকরে হতে পারে ? আজ কত্ত
প্ল্যান
নিয়ে এসচিলো অরিন । একসাথে
রিক্সায়
ঘুরবে , ফুচকা খাবে , একটা আইসক্রিম
দুজনে
ভাগাভাগি করে খাবে । ছোটো
ছোটো কত
আশা নিয়ে এসেছিল সে । অথচ এখন
রাগে
চোখমুখ লাল করে বাসায় ফিরতে
হচ্ছে ।
আজ রাতে জীবনেও ফোন দেবেনা সে
সজীবকে । ফোনটা সুইচড অফ করে
ফেলে
অরিন ।
সজীব অনেক্ষন চুপচাপ বসে থাকে
পার্কেই ।
সে ঠিকই বুঝতে পারে অরিন রেগে গেছে
।
তবে সজীব এটাও জানে যে
ভালোবাসার
মানুষটির সব আশা কখনই পূরন করতে
নেই ।
কারন এখন সে সব আশা হয়তো পূরন
করতে
পারে কিন্তু সারাজীবন কি পারবে ?
পারবে না । তখন ভালোবাসার
মানুষটি
ভেবে বসবে ভালোবাসা বুঝি কম হয়ে
গেসে । ভালোবাসার মাত্রা নিয়ে
ভবিষ্যতে প্রশ্ন ওঠার চেয়ে এইটাই
ভালো
যে সেই মানুষটা বরং বুঝুক সজীব তাকে
এমন
করেই ভালোবাসে ।
রাত তিনটার দিকে ফোনটা অন করে
অরিন ।
বেকুবটা হয়তো এতোক্ষনে ঘুমিয়েও
গেসে ।
বেকুবটা হয়তো জানেই না যে তার
অরিন
রাগ করেছিলো । তবুও বেকুবটাকে
ভালোবাসে অরিন । জান প্রান উজার
করা
ভালোবাসা ।
ফোন অন করার কিছুক্ষনের মাঝেই
স্ক্রিনে
একটা মেসেজ ভেসে উঠে
– কি কর ? ভাবলাম তোমার কথা
এরপর
থেকে মানবো । তাই সাদা শার্টটাকে
নীল
জল দিয়ে চুবিয়ে মারতেসি । যতক্ষন
না
ব্যাটা নীলের কাছে পরাজিত হয় আমি
জেগে আছি । রাগ কমলে sms দিও ।
ফিক করে হেসে ফেলে অরিন । বেকুবটা
তাহলে কেয়ারও করতে জানে । মুখটায়
একটা
প্রানখোলা হাসি ধরে রেখেই রিপ্লাই
করে
অরিন
– এরপর তো তোমাকে হলুদ শার্ট
পড়তে
বলবো । নীল দিয়ে কি হবে ?
অরিন জানে হয়তো বেকুবটা ঘুমিয়ে
গেসে ,
হয়তো রিপ্লাই আসবে না তবুও সে
রাগ করবে
না । রাগ করে কি লাভ ? আবার যখন
ভালোইবাসতে হবে ।