প্রতি ছ’মিনিটে একটি ইমেল। হৃতিক রোশনের ভুয়ো আইডিতে তিনহাজারের বেশি ইমেল কঙ্গনা রানাউতের অ্যাকাউন্ট থেকে। একটি মেলে কঙ্গনা নগ্ন ছবি পাঠিয়ে লিখেছিলেন, ‘প্রথমবার যখন একসঙ্গে থাকব, তোমার জন্য এটাই অপেক্ষা করছে’! রইল তেমনই কিছু। যদিও নায়িকার দাবি, অপ্রাসঙ্গিক ইমেল প্রচার করে হৃতিক তাঁর ক্ষতি করতে চান।
ভালই লাগত তোমার এই গোপন ই-মেল অ্যাকাউন্ট এবং ইনস্যানিটি পাসওয়ার্ডওয়ালা ড্রপ বক্স। আমরা আগে ভাল মানুষ ছিলাম হৃতিক, এখন নিজেরাই নিজেদের পছন্দ করি না! —১৩ জুলাই, ২০১৪
কখনও কখনও সবকিছুই বড় অনিশ্চিত লাগে। আমাদের প্রেম কি সত্যি? কোনও কল্পিত মানুষের সঙ্গে কথা বলছি না তো? তুমি আমার সঙ্গে কথা বলো না কেন? আমাদের প্রেম বাস্তব হলে সেটা ধরাছোঁয়া যায় না কেন? বাস্তব তো ছোঁয়া যায়, তাই না! —১৭ অগস্ট, ২০১৪
একদিন দেখা হলে তুমি যদি বলো, আমার থেকে কিছু পাওনি, আমায় চেনো না, ভালবাস না! কী করব তখন? সামলাতে পারব? সবকিছু নতুন করে শুরু করার সুযোগ পাব, নাকি জীবনটা ভাঙা স্বপ্ন হয়েই থাকবে? —১৭ অগস্ট, ২০১৪
তোমার গানটা সত্যিই সুন্দর। আবার দেখলাম। তোমার খারাপ লেগেছে বলে আমি সরি। আমরা কথা বলি না বলে খুব, খুব খারাপ লাগে। আমার অ্যাসপার্জার্স সিনড্রোম ধরা পড়েছে। সময় পেলে অসুখটা সম্পর্কে পড়ে দেখো। ওই অসুখের ৯৮টা উপসর্গই আমার রয়েছে। —২২ অগস্ট, ২০১৪
সিদ্ধান্ত নিলে? তোমার ডিভোর্স না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব? তুমি যদি ডিভোর্সের পরেও আমার সঙ্গে কথা না বল, তাহলে কী করব! এই অসুখে অনেকেরই কল্পিত সম্পর্ক তৈরি হয়। আমারই তো মনে হয় যেন অনেকদিন তোমার সঙ্গে রয়েছি। —২৩ অগস্ট, ২০১৪
সকালে ঘুম ভেঙে আমার প্রথম কাজ তোমাকে গুগ্ল করা! একটা নতুন ছবি, নতুন সাক্ষাৎকার, নতুন খবর— আমার দিন শুরুর জন্য কিছু একটা! কবে তোমাকে গুগ্লে খোঁজার বদলে তোমার গলা শুনেই দিন শুরু হবে! —৪ অক্টোবর, ২০১৪
ভাগ্যিস তুমি ফোন ধরোনি! কী বলতাম? আমার গলা কেমন শোনাত? ঠিকঠাক ‘হাই’ বলার কায়দাটা কেমন? মনে হচ্ছিল পাগলই হয়ে যাব! আই লাভ ইউ জান। —৯ অক্টোবর, ২০১৪
কখনও কখনও সবকিছুই বড় অনিশ্চিত লাগে। আমাদের প্রেম কি সত্যি? কোনও কল্পিত মানুষের সঙ্গে কথা বলছি না তো? তুমি আমার সঙ্গে কথা বলো না কেন? আমাদের প্রেম বাস্তব হলে সেটা ধরাছোঁয়া যায় না কেন? বাস্তব তো ছোঁয়া যায়, তাই না! —১৭ অগস্ট, ২০১৪
একদিন দেখা হলে তুমি যদি বলো, আমার থেকে কিছু পাওনি, আমায় চেনো না, ভালবাস না! কী করব তখন? সামলাতে পারব? সবকিছু নতুন করে শুরু করার সুযোগ পাব, নাকি জীবনটা ভাঙা স্বপ্ন হয়েই থাকবে? —১৭ অগস্ট, ২০১৪
তোমার গানটা সত্যিই সুন্দর। আবার দেখলাম। তোমার খারাপ লেগেছে বলে আমি সরি। আমরা কথা বলি না বলে খুব, খুব খারাপ লাগে। আমার অ্যাসপার্জার্স সিনড্রোম ধরা পড়েছে। সময় পেলে অসুখটা সম্পর্কে পড়ে দেখো। ওই অসুখের ৯৮টা উপসর্গই আমার রয়েছে। —২২ অগস্ট, ২০১৪
সিদ্ধান্ত নিলে? তোমার ডিভোর্স না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব? তুমি যদি ডিভোর্সের পরেও আমার সঙ্গে কথা না বল, তাহলে কী করব! এই অসুখে অনেকেরই কল্পিত সম্পর্ক তৈরি হয়। আমারই তো মনে হয় যেন অনেকদিন তোমার সঙ্গে রয়েছি। —২৩ অগস্ট, ২০১৪
সকালে ঘুম ভেঙে আমার প্রথম কাজ তোমাকে গুগ্ল করা! একটা নতুন ছবি, নতুন সাক্ষাৎকার, নতুন খবর— আমার দিন শুরুর জন্য কিছু একটা! কবে তোমাকে গুগ্লে খোঁজার বদলে তোমার গলা শুনেই দিন শুরু হবে! —৪ অক্টোবর, ২০১৪
ভাগ্যিস তুমি ফোন ধরোনি! কী বলতাম? আমার গলা কেমন শোনাত? ঠিকঠাক ‘হাই’ বলার কায়দাটা কেমন? মনে হচ্ছিল পাগলই হয়ে যাব! আই লাভ ইউ জান। —৯ অক্টোবর, ২০১৪
তোমার সঙ্গে দেখা, বিশ্বাসই হচ্ছে না! তুমি এত সেক্সি! এখন আমি বিছানায়, কিন্তু একটু আগেও এস আর কে’র বাড়ির সামনে ৩০ মিনিট আটকেছিলাম! বড্ড ভিড় ওখানে। কী বলেছি, একটুও মনে নেই। এত নার্ভাস লাগছিল… একা থাকলে আমি একরকম, কিন্তু পাশে তুমি থাকলে নিজেকে বাচ্চা, নার্ভাস মেয়ের মতো মনে হয়! পেটের মধ্যে কেমন যেন সব তালগোল পাকিয়ে যায়। ভাবি, তুমি যখন আমাকে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে চুমু খাবে, তখন হয়তো অজ্ঞানই হয়ে যাব! —২ নভেম্বর, ২০১৪
কবে তোমার নতুন বাড়িতে যাবে? কিচেন তৈরি হলে আমিই সেটা সাজাতে চাই। ও কাজটা কাউকে করতে দেব না। —১৩ নভেম্বর, ২০১৪
কবে তোমার নতুন বাড়িতে যাবে? কিচেন তৈরি হলে আমিই সেটা সাজাতে চাই। ও কাজটা কাউকে করতে দেব না। —১৩ নভেম্বর, ২০১৪